খ্রিস্টান পারিবারিক আইন সংস্কার


খ্রিস্টান পারিবারিক আইন সংস্কার
- ফারহানা লোকমান

পারিবারিক আইন সমূহের সংস্কার আন্দোলন চলে আসছে বহুদিন ধরে, যার সর্বশেষ ফল হলো হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন, ২০১২। বাংলাদেশের আরেক সংখ্যালঘু ধর্মীয় সমপ্রদায়, খ্রিস্টান জনগোষ্ঠীর জন্য প্রযোজ্য আইনে উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত হলেও বিবাহ বিচ্ছেদ, পুনঃবিবাহ ও ভরণপোষনের বেলায় যথেষ্ট বৈষম্য রয়েছে। খ্রিস্টান সমপ্রদায়ের দেড়শ বছরের পুরোনো আইনের সীমাবদ্ধতা, বৈষম্য ও অপ্রতুলতা নির্ণয় করে ২০১২ সালে আইন কমিশনে একটি সুপারিশ পাঠানো হয়। এই লক্ষ্যে “খ্রিস্টান পারিবারিক আইন: সমস্যা, সম্ভবনা ও সংস্কার চিন্তা” শিরোনামে সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অফ এডভান্সড লিগ্যাল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস স্টাডিজ-এর উদ্যোগে একটি গবেষণা কাজ হয়েছিল। ড. ফসটিনার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এই গবেষণাটি ‘সিভিল ল’স গভার্নিং খ্রিস্টানস ইন বাংলাদেশ: এ প্রোপোসাল ফর রিফর্ম’ নামে প্রকাশিত হয়। এই প্রকাশনার আলোকে খ্রিস্টান পারিবারিক আইনের প্রধান প্রধান বৈষম্যমূলক বিধি লেখাটিতে তুলে ধরা হলো।

জোসেফ ও জেনিফার ক্যাথলিক খ্রিস্টান। তাদের বিবাহিত জীবনের দুই বছরের মাথায় জন্ম নেয় তাদের পুত্রসন্তান মিল্টন। চাকরি আর সন্তানকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে জেনিফার। এ কারণে সংসারের প্রতি জোসেফের অমনোযোগিতা। প্রথম দিকে ধরতে পারে না জেনিফার। মদ পান করে গভীর রাতে ঘরে ফেরা শুরু করে জোসেফ। প্রায় দুই-তিনদিনের জন্য উধাও হয়ে যেত সে। সংসারের এমনকি মিল্টনের খাবারের খরচও দিত না। জেনিফার প্রতিবাদ করলে জোসেফ তাকে গালিগালাজ করত, অপমান করত। মিল্টনের বয়স যখন এক বছর তখন জেনিফার আবিষ্কার করে জোসেফের সাথে তার সহকর্মী এনার অবৈধ সম্পর্ক চলছে। জেনিফার জোসেফকে বোঝায়, চার্চে নিয়ে যায়। কিন্তু জোসেফের মধ্যে কোনো পরিবর্তন আসে না, বরং মানসিক অত্যাচারের পরিমাণ বাড়তে থাকে। জেনিফার চার্চের ফাদারের সাহায্য চাইতে গেলে ফাদার তাকে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করার পরামর্শ দেন। তাকে বোঝায় ক্যানন ল’ অনুযায়ী বিয়ে অবিচ্ছেদ্য বন্ধন। জেনিফার মুখ বুজে সংসার করতে থাকে। কিন্তু জোসেফ এনাকে নিয়ে এক সপ্তাহের জন্য কক্সবাজার বেড়াতে গেলে জেনিফার নিরুপায় হয়ে উকিলের কাছে যান। উকিলের কাছ থেকে তিনি জানতে পারেন শুধু ব্যভিচারের অভিযোগ এনে খ্রিস্টান স্ত্রী তার স্বামীর বিরুদ্ধে আদালতে বিয়ে বিচ্ছেদের আবেদন করতে পারে না। একদিকে ধর্মীয় মূল্যবোধ, অন্যদিকে প্রচলিত আইনের বিধিনিষেধ জেনিফারকে অকূল পাথারে ফেলে দেয়। আবার জোসেফের সাথে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখাও জেনিফারের জন্য অসম্ভব। এখন কী করবে জেনিফার?

এই প্রশ্ন শুধু একা জেনিফারের নয়। এই প্রশ্নের সম্মুখীন আজ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসকারী খ্রিস্টান সমপ্রদায়ভুক্ত বহু নীলা, মেরি, লারা কিংবা ক্রিস্টিনা। বাংলাদেশের চারটি প্রধান ধর্মীয় সমপ্রদায়ের মধ্যে খ্রিস্টান সমপ্রদায় অন্যতম। এই উপমহাদেশে খ্র্রিস্টান জনগোষ্ঠীর বসবাস প্রায় পাঁচশ’ বছর ধরে। সাধারণভাবে খ্রিস্টান বলতে তাদের বোঝায় যারা যিশুখ্রিস্টের শিক্ষা ও আদর্শের অনুসারী। মূল্যবোধের ভিত্তিতে খ্রিস্টান সমপ্রদায় ক্যাথলিক ও প্রটেস্ট্যান্ট উপসমপ্রদায়ে বিভক্ত। রাষ্ট্রীয়ভাবে যেসব আইন দ্বারা উপমহাদেশের খ্রিস্টান সমাজ পরিচালিত হয় তার প্রত্যেকটি ইংরেজ আমলে প্রণীত। ইংরেজ শাসকগোষ্ঠী মূলত প্রটেস্ট্যান্ট ছিল বিধায় প্রণীত আইনগুলোতে প্রটেস্ট্যান্ট মূল্যবোধের প্রভাব দেখা যায়। বাংলাদেশের খ্রিস্টান সমপ্রদায়ের মধ্যে ক্যাথলিক সমপ্রদায়ভুক্ত মানুষই বেশি। ক্যাথলিকদের আচার, আদর্শ ও আধ্যাত্মিকতা ‘কোড অফ ক্যানন ল’ দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি খ্রিস্টানদের ধর্মীয় গ্রন্থ বাইবেল থেকে উদ্ভূত এবং ক্যাথলিকদের মাণ্ডলিক, আধ্যাত্মিক ও নৈতিক দিকনির্দেশক। পারিবারিক আইনের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক যেমন- বিয়ে, বিয়ের বৈধতা, বিয়ে বাতিলকরণ, সন্তানের বৈধতা ইত্যাদি কোড অফ ক্যানন ল’তে লিপিবদ্ধ আছে, রাষ্ট্রীয় খ্রিস্টান পারিবারিক আইনগুলোতে ক্যানন লয়ের যথেষ্ট প্রতিফলন দেখা যায়। বাংলাদেশের খ্রিস্টান সমপ্রদায় প্রধান যেসব আইন দ্বারা পরিচালিত সেগুলো হলো- দি ডিভোর্স অ্যাক্ট, ১৮৬৯; দি ম্যারেজ অ্যাক্ট, ১৯৭২; দি ম্যারেড উইম্যান্স প্রপারটি অ্যাক্ট, ১৯৭৪; দি সাকসেশন অ্যাক্ট, ১৯২৫; দি কোড অফ ক্যানন ল’ (ক্যাথলিকদের জন্য) এবং সকল ধর্মের মানুষের জন্য প্রযোজ্য পারিবারিক বিষয়াদি সম্পর্কিত আইনগুলো যেমন গার্ডিয়ানস এন্ড ওয়ার্ডস অ্যাক্ট, ১৮৯০।

ক্যানন আইনের ১০৫৬ ধারায় বলা হয়েছে, খ্রিস্টান বিয়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো ঐক্য ও অবিচ্ছেদ্যতা। আবার বিভিন্ন জায়গায় পরোক্ষভাবে একে চুক্তিও বলা হয়েছে এবং বিয়ের সিভিল বা দেওয়ানি দিকগুলোকে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে (যেমন ধারা ১০৫৯)। প্রটেস্ট্যান্টদের মতে, বিয়ে একটি ধর্মীয় সংস্কার। বিয়ে এবং বিয়ের বিচ্ছেদ নিয়ে দুই উপসমপ্রদায়ের মধ্যে মতপার্থক্য থাকলেও দি ডিভোর্স অ্যাক্ট, ১৮৬৯ উভয়ের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। এই অ্যাক্ট অনুযায়ী খ্রিস্টান দম্পতির সম্পর্ক ছিন্ন করার প্রক্রিয়া তিনটি-
১. বিয়ে বিচ্ছেদ (ধারা: ১০): স্বামী তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যভিচারের অভিযোগ এনে আদালতে বিচ্ছেদের আবেদন করতে পারে। কিন্তু স্ত্রী শুধু ব্যভিচারের অভিযোগ এনে একই প্রতিকার পেতে পারে না। এখানে স্বামী এবং স্ত্রীর অধিকারের ক্ষেত্রে একটি চরম বৈষম্য পরিলক্ষিত হয়। কোনো স্ত্রীর স্বামী যদি শুধু ব্যভিচারী হয়, তাহলে স্ত্রী ব্যভিচারের কারণে বিচ্ছেদের আবেদন করতে পারে না। স্বামী যদি ব্যভিচারসহ ধর্মত্যাগ, অন্য ধর্মগ্রহণ, অপর কোনো মহিলাকে বিয়ে করে, কোনো নিকট আত্মীয়ের সাথে ব্যভিচারে লিপ্ত থাকে, বহুকামিতা, ধর্ষণ, সমকামিতা, পাশবিকতা বা নৃশংসতা করে, অথবা কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া দুই বছর স্ত্রীর খোঁজখবর না রাখে, তাহলেই শুধু স্ত্রী আদালতে স্বামীর বিরুদ্ধে বিচ্ছেদের আবেদন করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে ব্যভিচার ছাড়া অন্য কোনো অভিযোগ না থাকলে খ্রিস্টান স্ত্রী তার স্বামীর বিরুদ্ধে বানোয়াট কোনো সহঅভিযোগ (ধর্ষণ, পাশবিকতা ইত্যাদি) আনতে চান না বিধায় বিয়ে বিচ্ছেদের আবেদন করা অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব হয় না। এছাড়াও পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে বিবাহ-বিচ্ছেদের আবেদন করার কোনো সুযোগও এই আইনে নেই।
২. বিয়ে বাতিলকরণ: নিম্নলিখিত কারণে বিয়ে বাতিল করার জন্য যে কোনো পক্ষ আদালতে আবেদন করতে পারেন- ১. স্বামী বিয়ের সময় এবং মামলা দায়ের করার সময় পর্যন্ত পুরুষত্বহীন ছিল; ২. বিয়ের পক্ষদ্বয়ের মধ্যে এমন সম্পর্ক বিদ্যমান যার কারণে বিয়ে করা আইনত নিষিদ্ধ ; ৩. বর বা কনে কেউ বিয়ের সময় পাগল ছিল; ৪. স্বামী বা স্ত্রী যে কারো পূর্ববর্তী স্ত্রী বা স্বামী বিয়ের সময় জীবিত ছিল।
৩. জুডিশিয়াল সেপারেশন: ব্যভিচার, নিষ্ঠুরতা, নৃশংসতা বা কোনো কারণ ছাড়া দুই বছর বা তার বেশি সময় ধরে স্বামী বা স্ত্রী একে অপরকে পরিত্যাগ করার কারণে স্বামী বা স্ত্রী আদালতে জুডিশিয়াল সেপারেশনের মামলা করতে পারে। এখানে সম্পত্তির ক্ষেত্রে স্ত্রী তার যাবতীয় পাওনার অধিকারী হয় এবং তার নিজস্ব সকল সম্পত্তি ইচ্ছামতো ব্যয় করতে পারে।

দি ডিভোর্স অ্যাক্ট, ১৮৬৯ অনুযায়ী বিয়ে বিচ্ছেদ সংক্রান্ত তিনটি ফোরাম থাকলেও সমাজ ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো সবসময়ই বিয়ে বিচ্ছেদ করতে নিরুৎসাহিত করে থাকে। ক্যানন আইন অনুযায়ী (ধারা ১০৮৩-১০৯৪) যেসব অযোগ্যতার জন্য বিয়েকে বাতিল বলে গণ্য করা হয় সেগুলোর প্রতিফলন দেখা যায় ডিভোর্স অ্যাক্টের বাতিলকরণ অধ্যায়ে। ক্যানন আইন অনুযায়ী বিয়ে বাতিলকরণ অর্থ হলো এই বিয়ে প্রথম থেকেই অবৈধ, ওই পুরুষ ও মহিলার মধ্যে কখনোই বৈধ বিয়ে ছিলো না। এই বিয়ে শুরু থেকেই বাতিল বলে স্বামীস্ত্রীর একে অপরের ওপর অধিকার তৈরি হয় না। ডিভোর্সেরও প্রয়োজন হয় না। তবে এ ধরনের সম্পর্ক থেকে কোনো সন্তানের জন্ম হলে সেই সন্তান বৈধ হবে এবং মা-বাবার সম্পত্তিতে তার অধিকার জন্মায়।

দি ডিভোর্স অ্যাক্ট, ১৮৬৯-এর ধারা ১৭ ও ২০-এর অধীনে বিয়ে বিচ্ছেদ ও বাতিলকরণ সম্পর্কিত রায় হাইকোর্ট ডিভিশন কর্তৃক নিশ্চিত করতে হয়, যা অনেক বিচার প্রার্থীর জন্য কষ্টকর। আদালতের মাধ্যমে বিয়ে বিচ্ছেদ প্রক্রিয়া জটিল বলে খ্রিস্টান সমপ্রদায়ের মধ্যে এফিডেভিট করে বিয়ে বিচ্ছেদ ও পুনরায় বিয়ে করার প্রচলন উল্লেখযোগ্য হারে বেশি, যা দ্বিতীয় স্ত্রী ও তার সন্তানকে অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে দেয়। কারণ পূর্বের বিয়ের বিচ্ছেদ সম্পূর্ণ না হলে পুনরায় বিয়ে খ্রিস্টান ধর্মমতে অবৈধ। খ্রিস্টান বিয়ের ক্ষেত্রে চার্চের সার্টিফিকেটের সাথে সাথে ‘জন্ম, মৃত্যু ও বিবাহ রেজিস্ট্রেশন আইন, ১৮৮৬’-এর অধীনে বিয়ে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক করা হলে, খ্রিস্টান নাগরিকের জন্য রাষ্ট্রীয় আইনের সহায়তা গ্রহণ করা সহজতর হতো।

বিচ্ছেদ-পরবর্তী স্ত্রীর ভরণপোষণের (এলিমনি) সর্বোচ্চ সীমা স্বামীর আয়ের ১/৫ ভাগ, যা আদালতের ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে দেয়। সর্বোচ্চ সীমার বিধান উঠিয়ে দিয়ে ভরণপোষণের পরিমাণ নির্ধারণের ক্ষমতা নিরঙ্কুশভাবে আদালতের হাতে থাকা উচিত। যাতে আদালত সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এই হার নির্ধারণ করতে পারেন। এছাড়াও খ্রিস্টান নারী ও পুরুষ কর্তৃক শিশু দত্তক গ্রহণ সম্পর্কিত কোনো সুনির্দিষ্ট আইন দেশে বিদ্যমান নেই। দত্তক গ্রহণ সম্পর্কিত পৃথক আইন প্রণয়ন এই সময়ের প্রেক্ষিতে অপরিহার্য।

দেড়শ’ বছরের পুরনো ও সেকেলে আইনগুলো বর্তমানে উদ্ভূত বৈবাহিক কলহ, অশান্তি, প্রতারণা ও অন্যান্য সমস্যা সমাধানে অপ্রতুল। এই অবস্থার প্রধান শিকার নারী ও সন্তানরা। আবার খ্রিস্টান জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় আইনের সহাবস্থান তাদের মানসিক দ্বিধা ও টানাপড়েনের মধ্যে ফেলে দেয়। কোড অফ ক্যানন ল’ অনুযায়ী বাস্তবোচিত ও সুনির্দিষ্ট প্রতিকার পেতে ব্যর্থ হলে তারা রাষ্ট্রীয় আইনের দ্বারস্থ হয়। কিন্তু শতবর্ষের পুরনো আইনও অনেকক্ষেত্রে প্রতিকার দিতে ব্যর্থ হয়। সাধারণত রাষ্ট্র নাগরিকদের ধর্মীয় আইনে হস্তক্ষেপ করে না কিন্তু যদি ধর্মীয় আইন সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকার ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দলিলের পরিপন্থী হয় তবে রাষ্ট্রের দায়িত্ব হলো ধর্ম, বর্ণ, জাতি, লিঙ্গ নির্বিশেষে সবার জন্য বৈষম্যহীন আইন প্রণয়ন করা। বাংলাদেশের খ্রিস্টান পরিবারগুলোর বাস্তবিক সমস্যাগুলোর দিকে স্বচ্ছ দৃষ্টি রেখে সকল চার্চকে (ক্যাথলিক, প্রটেস্ট্যান্ট) সাথে নিয়ে বিদ্যমান আইনগুলোর সময়োপযোগী সংস্কার প্রক্রিয়া আরম্ভ করা আবশ্যক। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এ ধরনের সংস্কার ল’ কমিশন কর্তৃক সুপারিশকৃত এবং সংসদে পাসকৃত, এই সংস্কারে ভারতের ক্যাথলিক বিশ্ব সম্মেলনও (CBCI) পূর্ণ সমর্থন দিয়েছিল। বাংলাদেশেও সংস্কারের সময় হয়েছে যার প্রথম ধাপ হলো খ্রিস্টান সমাজের মধ্যে সচেতনতা তৈরি।
তথ্যসূত্র
১ ড. ফসটিনা পেরেরা, সিভিল ল’স গভার্নিং খ্রিস্টানস ইন বাংলাদেশ: এ প্রপোসাল ফর রিফর্ম, সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অফ এডভান্সড লিগ্যাল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস স্টাডিজ, ২০১১ (লেখক একজন গবেষণা সহকারী ছিলেন)
২. পারিবারিক আইনে বাংলাদেশের নারী, আইন ও সালিশ কেন্দ্র
৩. খ্রিস্টান পারিবারিক বিষয় পরিচালনাকারী বিদ্যমান আইনগুলো

http://www.askbd.org/Bulletin_Dec_12/Ain_adalot.php

Share on Google Plus

About Advocate REAGAN

    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 comments:

Post a Comment